এইচ আই ভি এইডস এর লক্ষণ ও কারণ
AIDS (এইডস) এর পূর্ণরুপ হলো Acquired Deficiency syndrom এবং HIV এর পূর্ণরুপ হলো Human Immunodeficiency vius. এইচআইভির কারণে এইডস হয়। এইচআইভি ভাইরাস দ্বারা আক্রান্ত হওয়াকে এইডস বলে।কোন রোগ বা সংক্রমণ স্বাভাবিক ক্ষমতাকে এই চাকরি ক্রমান্বয়ে ধ্বংস করে দেয়।
১৯৮০ সালে প্রথম এই ভাইরাস ছড়াতে শুরু করে বলে জানা গেছে। প্রানোদেব এর সম্পর্কে আবার ভুল ধারণা রয়েছে। যার কারণে এইডস রোগীকে খারাপ চোখে দেখে সমাজ।
এই ভাইরা শরীরে প্রবেশ করলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমিয়ে দেয় এমন কি সর্দি-কাশিতে আটকাতে পারে না। ফলে 'অ্যাকোওয়ার্ড ইমিউনো ডিফেন্সি সিনড্রোম' বা এইডস এর প্রভাবে মৃত্যু অবধারিত হয়ে যায় ওঠে।যদি ও এইচআইভিতে আক্রান্তদেরকে বাঁচানোর জন্য চিকিৎসা অনেক উন্নত হয়েছে। একের পর এক গবেষণা চালাচ্ছে গবেষকরা।
২.এইচআইভিতে আক্রান্তদের মাড়ির ক্ষত ও দেহের ক্ষত থেকে নিঃসৃত লালা ও রস থেকে এই ভাইরাস ছড়াতে পারে।
৩.নারী বা পুরুষ কারো যদি শরীরে এই ভাইরাস থাকে, তাহলে যৌন সম্পর্কের ফলে অন্য জনের শরীরে সহজে প্রবেশ করবে এই রেট্রো ভাইরাস।
৪. কনডম ব্যবহার করলে এইচআইভিতে আক্রান্ত হওয়ার কোন সম্ভাবনা নেই এমন ধারণাও ঠিক নয়।
৫.এইডসে আক্রান্ত প্রসূতির সন্তানের শরীরেও এইডস হতে পারে। বুকের দুধ খাওয়ানোর মাধ্যমে শিশু দেহে এ ভাইরাস প্রবেশ করে।
৬.ইনজেকশন নেওয়ার সময় নতুন সিরিঞ্জ ও সূচ ব্যবহার করা না হলে দ্রুত এ ভাই রাস অনুসরণে প্রবেশ করতে পারে।
৭.আধুনিক কিছু ঔষধে এই রোগে রোগী জীবন কিছুদিন বাড়ানো গেলেও সে সব চিকিৎসা পদ্ধতি মোটেও মধ্যবিত্তদের আয়ত্তে নেই।
কেউ যদি এইচআইভি'র সংস্পর্শে ভুল করেও আসে, তাহলে পোস্ট-এক্সপোজার প্রফিল্যাক্সিস ব্যবহার করতে হবে। এক্ষেত্রে প্রথম ৭২ ঘণ্টার মধ্যে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব পিইপি গ্রহণ করার মাধ্যমে এইচআইভি তে আক্রান্ত হওয়ার দুটি কমাতে পারা যায়।
আরো পড়ুন: এইডস সম্পর্কে বিস্তারিত জানুন।
লিম্ফ গ্রন্থি ফুলে যাওয়া - লেম হলো জিতের রক্তের মত তরল পদার্থ রংহীন বা হালকা হলুদ বর্ণের। বাংলায় লসিকা বলা হয়। গলা ও মাথার পেছনে কুচকি ও বগলে এই লসিকা গ্রন্থি থাকে। রোগ প্রতিরোধক্ষমতার অংশ হিসেবে গ্রন্থির রোগ প্রতিরোধের কোষ জমা রাখে। আক্রান্ত হলে রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থার সক্রিয় হয়ে ফোলা শুরু হয়। তবে শুধু এইচআইভির জন্য নয়, লিম্ফ বা লসিকা গ্রন্থিগুলো ফুলে যাওয়া হতে পারে যে কোন রোগ সংক্রমণের লক্ষণ।
পাকস্থলীতে সমস্যা লেগেই থাকলে - যদি বেশিরভাগ সময় বমি ভাব বা পেট চেপে ধরা অনুভূতি লেগে থাকে তবে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। যাচাই করে দেখুন কোন জটিল সমস্যা আছে কিনা।
রজঃচক্রের পরিবর্তন - এইচআইভি ভাইরাসে আক্রান্ত নারীদের রজঃচক্রে বিপুল পরিবর্তন দেখা দেয়। অনেকের পিরিয়ড হয় না। আবার অনেকের সাধারণের চেয়ে কম বেশি হয়ে থাকে।
ফুসকুড়ি - এইচআইভির সাধারণ লক্ষণ হল র্যাশ বা ফুসকুড়ি হওয়া।
চেষ্টা ছাড়াই ওজন কমা -পরবর্তী ধাপে খাবারে চাহিদা হ্রাস পায় এবং পুষ্টি শোষণের ব্যাঘাত ঘটে সময় সঙ্গে সঙ্গে ওজন কমা শুরু করেন।
ঘুম ঘুম ভাব - প্রান্ত অনুভব করা বাণী জীব লাগাটা স্বাভাবিক কাজের চাপ থাকায় এমনটা হয় ভালো ঘুম হওয়ার জন্য জরুরি। শরীরের ব্যথা থাকার কারণে সব সময় ক্লান্ত লাগা বা ঘুম ঘুম ভাব থাকার কারণ হতে পারে শরীর এইচআইভি ভাইরাসের সঙ্গে লড়াই করছে।
জ্বর জ্বর ভাব -এই রোগের শুরুর পর্যায় ঠান্ডা কাশি সব হালকা জ্বর থাকতে পারে জ্বর হওয়া মানে শরীর নিজেকে সুস্থ রাখার চেষ্টা করছে ইত্যাদি।এগুলো এইচ আই ভি এইডস এর লক্ষণ ও কারণ।
এই অনুসারে যেকোনো রোগ(যেমন নিউমোনিয়া যক্ষা ডায়রিয়া) আক্রান্ত হয়ে পড়ে।চলুন এইচ আই ভি এইডস এর লক্ষণ ও কারণ , এইডস কীভাবে ছড়ায়? সে সর্ম্পকে জানা যাক এর জন্য পুরো অ্যার্টিকেলটি মনোযোগ দিয়ে পড়ুন ।
.
ভূমিকা
বিভিন্ন কারণে মানব দেহে এইচআইভি প্রবেশ করতে পারে। মানবদেহে এইচআইভি প্রবেশ করার সাথে সাথে শরীরে এইডস এর লক্ষণ দেখা যায় না। এইচআইভি শরীরে প্রবেশ করার ঠিক কতদিন পর একজন ব্যক্তির মধ্যে এর লক্ষণ দেখা যাবে তা ব্যক্তির শারীরিক অবস্থা অঞ্চলের উপর নির্ভর করে। এইডস একটি মারাত্মক ব্যাধি।এইচ আই ভি এইডস এর লক্ষণ ও কারণ জানা প্রয়োজন এই রোগের কারণে অধিকাংশ রোগীর মৃত্যু হয়।এইচআইভি কিভাবে সংক্রমিত হয়
বায়ু পানি খাওয়া তো অথবা সাধারণ ছোঁয়া বা স্পর্শে এইচআইভি ছড়ায় না। কীভাবে ছড়ায় তা এইচ আই ভি এইডস এর লক্ষণ ও কারণ গুলো জানলে ধারণা পাওয়া যাবে । এইচআইভি মানব দেহে কয়টি নির্দিষ্ট তরল পদার্থের (রক্ত, বীর্য, বুকের দুধ) বেশি থাকে। মানবদেহের এই তরল পদার্থগুলো আদান প্রদানের মাধ্যমে এইচআইভি ছড়াতে পারে।সঠিকভাবে এইচ আই ভি এইডস এর লক্ষণ ও কারণ জানা প্রয়োজন। নিচে সুনির্দিষ্ট ভাবে যে যে উপায়ে ছড়াতে পারে সেসব আলোচনা করা হলো:- এইচআইভি /আক্রান্ত রোগীর রক্ত ব্যাক্তির দেহে পরিসঞ্চালন করলে।
- আক্রান্ত ব্যক্তি কর্তৃক ব্যবহৃত সুচ বা সিরিজ কোন কোন ব্যক্তি ব্যবহার করলেন।ব্যক্তি কর্তৃক ব্যবহৃত সুচ বা সিরিজ অন্য কোন ব্যক্তি ব্যবহার করলে।
- আক্রান্ত ব্যক্তির কোন অঙ্গ অন্য ব্যক্তি দেহে প্রতিস্থাপন করলে।
- এইচআইভি বা এইডস আক্রান্ত মায়ের মাধ্যমে (গর্ভাবস্থায়,প্রসবকালে বা সন্তানের মায়ের দুধ পানকালে)।
- অনৈতিক ও অনিরাপদ দৈহিক মিলন করলে।
এইডস এর লক্ষণ কি কি
খুব সহজে আক্রান্ত রোগীদের শনাক্ত করা যায় না। এর নির্দিষ্ট কোন লক্ষণ নেই। তবে এইডস আক্রান্ত ব্যাক্তি অন্য যে রোগে আক্রান্ত হয় সে রোগের লক্ষণ গুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে ,- শরীরের ওজন অতি দ্রুত হ্রাস পাওয়া।
- দীর্ঘদিন( দুই মাসেরও বেশি সময়) ধরে পাতলা পায়খানা।
- পুণ: পুণ: জ্বর হওয়া বা রাতে শরীর অতিরিক্ত ঘাম হওয়া।
- অতিরিক্ত অবসাদ অনুভূত হওয়া।
- দীর্ঘদিন ধরে শুকনো কাশি হওয়া।
- ক্ষুধা মন্দ্রা।
- লিম্ফ্যাডেনোপ্যাথি,ফ্যারিঞ্জাইটিস,ফুসকুড়ি, মায়ালজিয়া অস্বস্তি, মুখ এবং খাদ্যনালীতে ঘা অন্তর্ভুক্ত থাকতে পারে।
- বমি বমি ভাব এবং বমি, মাথা ব্যথা, ক্লান্তি,মুখে বা যৌনাঙ্গে আলসার, বর্ধিত লিভার ইত্যাদ লক্ষণ দেখা দিতে পারে।
এইডস কেন হয় ও কিভাবে ছড়ায়?
এইচ আই ভি একটি মরণব্যাধি ভাইরাস। ইউএনএইডস- এর তথ্য অনুযায়ী, বর্তমান বিশ্বে প্রায় ৩৪ মিলিয়ন মানুষ এইডস আক্রান্ত। প্রতিদিন এইডস এ গড়ে আক্রান্ত হচ্ছে প্রায় সাড়ে ৫ হাজার মানুষ। এ পর্যন্ত প্রায় ৩৫ মিলিয়ন মানুষ প্রাণঘাতী এ রোগে মারা গেছেন।১৯৮০ সালে প্রথম এই ভাইরাস ছড়াতে শুরু করে বলে জানা গেছে। প্রানোদেব এর সম্পর্কে আবার ভুল ধারণা রয়েছে। যার কারণে এইডস রোগীকে খারাপ চোখে দেখে সমাজ।
এইডস কেন হয়?
শারীরিক সম্পর্ক ছাড়াও এইচআইভি পজিটিভ হওয়ার। এইডসের জন্য দায়ী 'হিউম্যান ইমিউনো ডিফিসিয়েন্সি ভাইরাস' নামের রেট্রোভাইরাসটি। মানুষের রক্ত অন্যান্য দেহ রসে একমাত্র বেঁচে থাকে এই ভাইরাস। রোগীর দেহ শরীরে ছড়ায় রক্ত ও বীর্যের মাধ্যমে বীর্যের মাধ্যমে সংক্রমিত হয় বলে এই অসুখকে 'সেক্সুয়ালি ট্রান্সমিটেড ভিজিজ'হিসেবে গণ্য করা হয়।এই ভাইরা শরীরে প্রবেশ করলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমিয়ে দেয় এমন কি সর্দি-কাশিতে আটকাতে পারে না। ফলে 'অ্যাকোওয়ার্ড ইমিউনো ডিফেন্সি সিনড্রোম' বা এইডস এর প্রভাবে মৃত্যু অবধারিত হয়ে যায় ওঠে।যদি ও এইচআইভিতে আক্রান্তদেরকে বাঁচানোর জন্য চিকিৎসা অনেক উন্নত হয়েছে। একের পর এক গবেষণা চালাচ্ছে গবেষকরা।
এইডস কীভাবে ছড়ায়?
১.এইচআইভি সংক্রমিত ব্যক্তির দেহে প্রবেশ করা ইনজেকশনে সিরিঞ্জ, অস্ত্রোপচারের বিভিন্ন যন্ত্রপাতি ভুলবশত ব্যবহার হলে তা থেকে রোগ ছড়ায়।২.এইচআইভিতে আক্রান্তদের মাড়ির ক্ষত ও দেহের ক্ষত থেকে নিঃসৃত লালা ও রস থেকে এই ভাইরাস ছড়াতে পারে।
৩.নারী বা পুরুষ কারো যদি শরীরে এই ভাইরাস থাকে, তাহলে যৌন সম্পর্কের ফলে অন্য জনের শরীরে সহজে প্রবেশ করবে এই রেট্রো ভাইরাস।
৪. কনডম ব্যবহার করলে এইচআইভিতে আক্রান্ত হওয়ার কোন সম্ভাবনা নেই এমন ধারণাও ঠিক নয়।
৫.এইডসে আক্রান্ত প্রসূতির সন্তানের শরীরেও এইডস হতে পারে। বুকের দুধ খাওয়ানোর মাধ্যমে শিশু দেহে এ ভাইরাস প্রবেশ করে।
৬.ইনজেকশন নেওয়ার সময় নতুন সিরিঞ্জ ও সূচ ব্যবহার করা না হলে দ্রুত এ ভাই রাস অনুসরণে প্রবেশ করতে পারে।
৭.আধুনিক কিছু ঔষধে এই রোগে রোগী জীবন কিছুদিন বাড়ানো গেলেও সে সব চিকিৎসা পদ্ধতি মোটেও মধ্যবিত্তদের আয়ত্তে নেই।
এইডস এর প্রতিরোধ
এইচ আই ভি এইডস এর লক্ষণ ও কারণ জানার পর এইচআইভিতে আক্রান্ত ব্যক্তিকে অবশ্যই সতর্ক থাকতে হবে। যাতে আক্রান্ত ব্যক্তি কারনে পরিবারের অন্য কেউ মারাত্মক এ রোগে আক্রান্ত না হয় সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে।এর পাশাপাশি নিয়মিত চেকআপ করতে হবে।কেউ যদি এইচআইভি'র সংস্পর্শে ভুল করেও আসে, তাহলে পোস্ট-এক্সপোজার প্রফিল্যাক্সিস ব্যবহার করতে হবে। এক্ষেত্রে প্রথম ৭২ ঘণ্টার মধ্যে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব পিইপি গ্রহণ করার মাধ্যমে এইচআইভি তে আক্রান্ত হওয়ার দুটি কমাতে পারা যায়।
- এইচআইভি থাকলে যৌন সঙ্গীকে আগেই জানান না হলে আপনার ভুলে তিনিও আক্রান্ত হতে পারে।
- ইনজেকশন গ্রহণের সময় পরিষ্কার সুঁই করা হচ্ছে কিনা খেয়াল রাখতে হবে।
আরো পড়ুন: এইডস সম্পর্কে বিস্তারিত জানুন।
পুরুষদের মধ্যে এইচআইভি লক্ষণ
এইচআইভির চিকিৎসা করলে শরীরে বিভিন্ন ধরনের সমস্যা হয়।শরীরে সংক্রমণের মাত্রা বাড়লে এইডস এর জন্ম হয়।পুরুষের শরীরে এইচআইভি দ্বারা সংক্রমিত হলে যেসব লক্ষণ দেখা দিতে পারে সেগুলো হলো,- প্রসবের সঙ্গে রক্ত নিহত হয়।
- পিত্তথলি বা মলদ্বারে ব্যথা যন্ত্রণা হয়ে থাকে।
- পেটের নিচে দেখে ব্যথা যন্ত্রণা হয়ে থাকে।
- পিঠের নিচে বিশেষ করে পেটে ব্যথা হয়ে থাকে।
- মালাশয়ে ব্যাথা যন্ত্রণা বা অন্ডকোষে ব্যথা যন্ত্রণা।
- বিভিন্ন গ্রন্থিতে চুলকানি সমস্যার হতে পারে।
- পুরুষদের ফার্টিলিটির সমস্যা লক্ষ্য করা যায়।
- হাইপোগোনেডিসম দেখতে পাওয়া যায়।
- এইচআইভির প্রথম লক্ষণ হচ্ছে জ্বর হলেই ঘামতে থাকা। এর ফলে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা ভেঙ্গে পড়ে। পাশাপাশি ঠান্ডা লেগে গলা ব্যথাও হতে পারে।
মহিলাদের মধ্যে এইচআইভি লক্ষণ
পুরুষ ও মহিলাদের এইচআইভি শনকো মনে খানিকটা আলাদা লক্ষণ দেখা যায়। এগুলো হলোঃলিম্ফ গ্রন্থি ফুলে যাওয়া - লেম হলো জিতের রক্তের মত তরল পদার্থ রংহীন বা হালকা হলুদ বর্ণের। বাংলায় লসিকা বলা হয়। গলা ও মাথার পেছনে কুচকি ও বগলে এই লসিকা গ্রন্থি থাকে। রোগ প্রতিরোধক্ষমতার অংশ হিসেবে গ্রন্থির রোগ প্রতিরোধের কোষ জমা রাখে। আক্রান্ত হলে রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থার সক্রিয় হয়ে ফোলা শুরু হয়। তবে শুধু এইচআইভির জন্য নয়, লিম্ফ বা লসিকা গ্রন্থিগুলো ফুলে যাওয়া হতে পারে যে কোন রোগ সংক্রমণের লক্ষণ।
পাকস্থলীতে সমস্যা লেগেই থাকলে - যদি বেশিরভাগ সময় বমি ভাব বা পেট চেপে ধরা অনুভূতি লেগে থাকে তবে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। যাচাই করে দেখুন কোন জটিল সমস্যা আছে কিনা।
রজঃচক্রের পরিবর্তন - এইচআইভি ভাইরাসে আক্রান্ত নারীদের রজঃচক্রে বিপুল পরিবর্তন দেখা দেয়। অনেকের পিরিয়ড হয় না। আবার অনেকের সাধারণের চেয়ে কম বেশি হয়ে থাকে।
ফুসকুড়ি - এইচআইভির সাধারণ লক্ষণ হল র্যাশ বা ফুসকুড়ি হওয়া।
চেষ্টা ছাড়াই ওজন কমা -পরবর্তী ধাপে খাবারে চাহিদা হ্রাস পায় এবং পুষ্টি শোষণের ব্যাঘাত ঘটে সময় সঙ্গে সঙ্গে ওজন কমা শুরু করেন।
ঘুম ঘুম ভাব - প্রান্ত অনুভব করা বাণী জীব লাগাটা স্বাভাবিক কাজের চাপ থাকায় এমনটা হয় ভালো ঘুম হওয়ার জন্য জরুরি। শরীরের ব্যথা থাকার কারণে সব সময় ক্লান্ত লাগা বা ঘুম ঘুম ভাব থাকার কারণ হতে পারে শরীর এইচআইভি ভাইরাসের সঙ্গে লড়াই করছে।
জ্বর জ্বর ভাব -এই রোগের শুরুর পর্যায় ঠান্ডা কাশি সব হালকা জ্বর থাকতে পারে জ্বর হওয়া মানে শরীর নিজেকে সুস্থ রাখার চেষ্টা করছে ইত্যাদি।এগুলো এইচ আই ভি এইডস এর লক্ষণ ও কারণ।
https://www.dyinamicit.com/p/blog-page_16.html
comment url