বেসিক HTML অ্যাট্রিবিউট এলিমেন্ট ও SEO ট্যাগ পরিচিতি
Programing language জানার জন্য বেসিক HTML পরিচিতি, অ্যাট্রিবিউট কি, এলিমেন্ট ও SEO ট্যাগ কি এইসব সর্ম্পকে জানা অতন্ত্য প্রয়োজন। HTML এর পূর্ণরূপ হচ্ছে Hyper Text Markup Language . এটি একটি মার্কআপ ল্যাংগুয়েজ। HTML হলো প্রোগ্রামিং ভাষা। CSS এর পূর্ণরূপ হচ্ছে Cascading Style
Sheets . এটি একটি স্টাইল সিট ভাষা যা HTML এর উপাদানগুলির উপস্থাপন শৈলীতে ব্যবহৃত হয়। আজকে আমরা বেসিক HTML অ্যাট্রিবিউট এলিমেন্ট ও SEO ট্যাগ পরিচিতি সর্ম্পকে বিস্তারিত আলোচনা করব।
পোস্ট সূচিপত্রঃ বেসিক HTML অ্যাট্রিবিউট এলিমেন্ট ও SEO ট্যাগ পরিচিতি
.
HTML (মার্কআপ) ও CSS (প্রোগ্রামিং) ল্যাংগুয়েজ
আমাদের সকলের মনের ভাব প্রকাশ হয় ভাষার মাধ্যমে।বিভিন্ন মানুষের ভাষা ভিন্ন ভিন্ন। তেমনি কম্পিউটারের ও নিজস্ব ভাষা রয়েছে । কম্পিউটারের নিজস্ব ভাষা হচ্ছে প্রোগ্রামিং ল্যাংগুয়েজ। কম্পিউটারে নিজস্ব ভাষা, কমান্ড বা নির্দেশ করার জন্য যে প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ ব্যবহার করা হয় তাকে
কোডিং বলে। কোডিং কম্পিউটারের বিভিন্ন কাজের একটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ উপাদান। কোডিং ছাড়া অনেক রকমের কাজ সম্পূর্ণ করা যায় না। কোডিং এর অনেকগুলো ভাষা রয়েছে। যেমন HTML, Script, Java, PSP ইত্যাদি। HTML ও CSS কে সহজ ভাবে বোঝানোর জন্য একটি বাড়ির উদাহরণ
দেওয়া যেতে পারে। বিল্ডিং বাড়ির জন্য রড বা বাঁশ দিয়ে প্রথমে এই যে স্ট্রাকচার তৈরি হয় সেটি হচ্ছে HTML. আর এই স্ট্রাকচারের মধ্যে যে সিমেন্ট, বালু বা অন্যান্য যেসব ম্যাটেরিয়াল ব্যবহার করেন নকশা তৈরি করা হয় সেটি হচ্ছে CSS. এবার হয়তো কিছুটা হলো ভালো বুঝতে পেরেছেন HTML ও CSS
টা আসলে কেমন ধরনের। এর থেকে আরও সহজ ভাষায় বোঝানোর জন্য একটি উদাহরণ দেওয়া যাক সেটি হচ্ছে HTML হচ্ছে মানুষের কঙ্কাল এবং CSS হল সেই কঙ্কলের মাংস চামড়া চুল। এর মাধ্যমে নিশ্চয় বুঝতে পারছেন যে HTML ও CSS একে অপরের সাথে কতটা কিভাবে জড়িত। HTML শেখার জন্য বেশ কিছু কোডিং জানা প্রয়োজন এবং বেশ কিছু ট্যাগ সম্পর্কে জ্ঞান থাকা প্রয়োজন। সে সম্পর্কে কিছুটা ধারণা নেওয়া যাক-
হেডিং কোড : HTML হেডিং <h1> থেকে <h6> ট্যাগসমূহ দ্বারা প্রকাশ করা হয়। <h1>হচ্ছে সবচেয়ে বড় হেডিং এবং এর প্রমান নয় সবচেয়ে ছোট কঠিন হচ্ছে <h6>. হেডিং নিম্নরূপে লেখা হয়,
<h1> বড় হেডিং </h1>
<h6> ছোট হেডিং </h6>
ট্যাগ : কোডিং লেখার আগে ও পরে নির্দিষ্ট কিছু শব্দ ও নির্দিষ্ট চিহ্ন শব্দ ব্যবহার করাকে ট্যাগ বলে। যেকোনো ভাষা লেখার জন্য নির্দিষ্ট নিয়ম কানন রয়েছে। নিয়ম নীতিকে বলা হয় Syntax. HTML ট্যাগ গুলো লিখার জন্য নির্দিষ্ট কিছু Syntax রয়েছে। যেগুলো সঠিকভাবে না লিখলে ব্রাউজার ট্যাগ অনুযায়ী
আর্টিকেল দেখালো সামর্থ্য হয় না। HTML ট্যাগগুলো Angel Braket এবং Element name নিয়ে তৈরি।
paragraph tag বা অনুচ্ছেদ ট্যাগ: কোন অনুচ্ছেদ লিখার জন্য শুরুর ট্যাগ <p> এবং শেষ ট্যাগ <\p> হিসেবে লিখতে হয়। যেমন :
<p> কালকে তো অনুচ্ছেদ <\p>
আরো পড়ুনঃ পড়ালেখায় মনোযোগী হওয়ার উপায়
HTML Table : HTML table বেশ কিছু কোড করা হয়। টেবিল তৈরিতে চার ধরনের ট্যাগ ব্যবহার করা হয়।
বেসিক HTML আট্রিবিউট এলিমেন্ট ও SEO ট্যাগ পরিচিত
HTML ব্যবহার করে কোডিং লিখা হয় এবং ওয়েব পেজ ডিজাইন করা হয়। HTML এই দুইটি অংশ রয়েছে। একটি হচ্ছে Head এবং আরেকটি হচ্ছে Body.Head অংশ : এই অংশে ওয়েব পেজের স্টাইল টাইটেল স্ক্রিপ্ট সম্পর্কে ধারণা দেওয়া থাকে যা থেকে ডকুমেন্টের মূল অংশে তথ্য প্রদর্শন করা হয়।
Body অংশ : অংশের ওয়েব পেজে থাকে যাবতীয় দৃশ্যমান তথ্য যেমন- ছবি, অডিও- ভিডিও, লেখা ইত্যাদি।
কিছু ট্যাগ ও অ্যাট্রিবিউটর সমন্বয়ে HTML তৈরি করা হয়ে থাকে। যেকোনো নির্দেশককে সুনির্দিষ্ট করতে সাহায্য করে। ট্যাগ বসে নির্দিষ্ট কোন নির্দেশকের সাংকেতিক চিহ্ন হিসেবে। এই চিহ্ন অ্যাঙ্গেল ব্রাকেটের মধ্যে বসে থাকে।
ট্যাগ : < >,<\> এবং এর মধ্যে থাকা কিওয়ার্ড কে একত্রে ট্যাগ বলে। HTML প্রোগ্রাম লেখার জন্য < > ও <\>এই চিহ্ন দুটি ব্যবহার করা হয় এবং এদের মাঝে কিছু শব্দ যেমন ( html, head, tittle, body) ইত্যাদি কিওয়ার্ড ব্যবহার করা হয়। একটি ট্যাগের সাধারণত তিনটি অংশ থাকে।
১. শুরুর ট্যাগ
২. তথ্য বা ধারণকৃত অংশ
৩. ফেস ট্যাগ
HTML এ ট্যাগ কত ধরনের
HTML এ ট্যাগগ দুই ধরনের। যথা:
১. কনটেইনার ট্যাগ
২. এম্পটি ট্যাগ
১. কনটেইনার ট্যাগ : যেটার ডকুমেন্ট নির্দেশনার শুরুর এবং শেষ ট্যাগ এর চিহ্ন হিসেবে ব্যবহার করা হয় তাকে কনটেইনার ট্যাগ বলা হয়। কনটেইনার ট্যাগ এ শুরুর ট্যাগ এবং শেষ ট্যাগ বিদ্যমান। <html>শুরুর ট্যাগ হলো এবং শেষ ট্যাগ হলো <\html>।
২. এম্পটি ট্যাগ : যেটা এক ডকুমেন্ট নির্দেশনায় শুধু একবার ব্যবহার হয় তাকে এম্পটি ট্যাগ বলে। ইমেজ ট্যাগ ইনপুট ট্যাগ ইত্যাদির শুরুর ট্যাগ থাকলেও শেষ ট্যাগ থাকে না। যেমন - <img>, <hr>,<br> ইত্যাদি।
ট্যাগ ব্যবহারের নিয়ম : HTML এ বানান কঠোর ভাবে নিয়ন্ত্রিত হয়। বানানো দিকে খুব সচেতন থাকতে হয়। খুব সাবধানে সচেতন ভাবে লিখতে হয়। যেকোন ট্যাগ লিখার সময় ট্যাগটি < > চিহ্নের মধ্যে লিখতে হয়। এবং শেষ করতে হয় <\ > চিহ্ন দিয়ে।
অ্যাট্রিবিউট
HTML এ যে এলিমেন্ট রয়েছে তাতে অতিরিক্ত তথ্য প্রকাশ করার জন্য যে পদ্ধতি ব্যবহার করা হয় তাকে অ্যাট্রিবিউট বলা হয়। অ্যাট্রিবিউট ট্যাগের নির্দেশকে সুনির্দিষ্ট ভাবে নির্ধারণ করা হয়ে থাকে। যেমন - HTML এ হরিজেন্টাল লাইনের জন্য <hr> ট্যাগ বসাতে হয়। এই হরিজেন্টাল লাইনটি মাঝ
বরাবর বা ডান বরাবর বসাতে হলে অ্যাট্রিবিউট বসাতে হয়। যেমন- বাম দিকে বসাতে হলে <hr> ট্যাগ হবে < align="left "> এবং ডান দিকে বসাতে হলে <hr> ট্যাগ হবে < align="right ">। যদি ডান মার্জিন বরাবর বসাতে চাই তাহলে লিখতে হবে <hr align ="right">। তাছাড়া একটি টেবিলের দৈর্ঘ্য, প্রস্থ দেওয়ার জন্যও অ্যাট্রিবিউট ব্যবহার করা যায়। উদা: <table width="300" hight="200">
ট্যাগ অ্যাট্রিবিউট
<font> size ="10" face= "The Old Roman" colour= "Yellow"
<body> bgcolour= "Greeen" background= "image.jpg"
<hr> <hr align = "right">
<table> <table border = "2''width= "300" height= "200">
এলিমেন্ট
HTML এর যেকোনো শুরুর ট্যাগ ও শেষ ট্যাগ এবং ভেতরের অংশকে এলিমেন্ট বলা হয়। যেমন-
<tagname> content </tagname>
<শুরু ট্যাঁগ> এলিমেন্ট কনটেন্ট</শেষ ট্যাগ>
<hl> Kobir Publications Ltd</hl>
<p> Math Book</p>
এলিমেন্টস এ তিনটি অংশ বিদ্যমান। যথাঃ
- <p> : প্যারাগ্রাফ শুরুর ট্যাগ ।
- Element Content : প্যারাগ্রাফ ।
- </p> : প্যারাগ্রাফ শেষের ট্যাগ ।আবার কিছু কিছু ট্যাগে কোনো এলিমেন্ট থাকে না। যেমন ঃ <img> বা </img>, <br> বা </br> ইত্যাদি।
HTML ফরমেটিং টেকনিকস
HTML এর বেশ কিছু নিয়ম রয়েছে।যেগুলোর সাহায্যে লিখার স্টাইল পরিবর্তন করা যায়। এর জন্য আলাদা ভাবে কোডিং ব্যবহার করার দরকার হয় না। নিচে কিছু ফরমেটিং ট্যাগ ব্যবহার সর্ম্পকে আলোচনা করা হলো-
ট্যাগ বর্ণনা
<small> এই ট্যাগ সাধারন লেখাকে অপেক্ষাকৃত ছোট করতে ব্যবহার করা হয়।
<i> এই ট্যাগ যেকোনো লেখাকে ইতালিক স্টাইলে তৈরি করে থাকে।
<em> এই ট্যাগ লেখাকে গুরুত্বপূর্ণ বা এম্ফেসাইজ টেক্সট রূপে প্রকাশ করে থাকে।
<mark> এই ট্যাগ সাধারন লেখাকে মার্ক বা হাইলাইট করতে ব্যবহার করা হয়।
<b> এই ট্যাগ সাধারন লেখাকে বোল্ড বা গাঢ় করতে ব্যবহার করা হয়।
<strong> এই ট্যাগ সাধারন লেখাকে গুরুত্বপূর্ণ রূপে প্রকাশ করে।
<sub> এই ট্যাগ লেখাকে সাবস্ক্রিপ্ট স্টাইলে রূপে প্রকাশ করে।
<ins> এই ট্যাগ সাধারন লেখাকে ইনসার্টেড স্টাইলে প্রকাশ করে।
<del> এই ট্যাগ লেখাকে ডিলিটকৃত স্টাইল রূপে প্রকাশ করে থাকে।
<sup> এই ট্যাগ লেখাকে সুপারস্ক্রিপ্ট স্টাইল রূপে প্রকাশ করে থাকে।
আর্টিকেল SEO ট্যাগ লিস্টিং পরিচিতি ও ফেন্ডলি করার নিয়ম
আর্টিকেল SEO বা ফ্রেন্ডলি করার বেশ কিছু নিয়ম কানুন রয়েছে এগুলো অনুসরণ করতে হয়। আর্টিকেল SEO বা ফ্রেন্ডলি করার নিয়ম গুলো যে দেওয়া হল -
কিওয়ার্ড রিসার্চ করা : আর্টিকেল লিখার ক্ষেত্রে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো কিওয়ার্ড রিসার্চ করা। আপনি কোন বিষয়ে আর্টিকেল লিখতে চাচ্ছেন সর্বপ্রথম সে বিষয় সম্পর্কে কিওয়ার্ড নির্বাচন করতে হবে। আর্টিকেল কিওয়ার্ডের রিসার্চ এর মাধ্যমে জানা যায় কোন কিওয়ার্ডের ভলিউম কতো, সে
কিওয়ার্ড নিয়ে কতজন আর্টিকেল লিখেছেন, কম্পিটিশন কতো, সার্চ ভলিউম কতো ইত্যাদি। এবং কিওয়ার্ড লিখার ক্ষেত্রে মাথায় রাখতে হবে কীওয়ার্ডটি যেন ৫ বা তার অধিক সংখ্যার হয়। এই সবগুলো তথ্য রিসার্চ করে আর্টিকেল লিখলে সহজে গুগলে রান করানো সম্ভব হয়।
টাইটেল অপটিমাইজেশন করা : আর্টিকেল লেখার ক্ষেত্রে আর্টিকেলের টাইটেল অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। যে যেৌ বিষয়ে আর্টিকেল লিখতে চায় সে বিষয়েই টাইটেলংললল নির্ধারণ করতে হবে। টাইটেলের ক্ষেত্রে মাথায় রাখতে হবে টাইটেল জানো ৬০ থেকে ৭০ ক্যারেক্টারের মধ্যে হয় এবং টাইটেল ফোকাস কিওয়ার্ড এর মধ্যে রাখতে হবে।
কিওয়ার্ড এর ডেনসিটি ঠিক রাখা: আর্টিকেল গুগলে রান করানোর জন্য আর্টিকেলের কিওয়ার্ডের ডেনসিটি ঠিক রাখা অত্যন্ত প্রয়োজন। একটি আর্টিকেলে ফোকাস কিওয়ার্ড কতবার আসসে তার সঠিক ব্যবহার নিশ্চিতকরন। একটি আর্টিকেল এর মধ্যে ফোকাস কিওয়ার্ড ৩% এর বেশি রাখা যাবে না।
ইন্টারনাল লিংক ব্যবহার করা : আর্টিকেলের মধ্যে অবশ্যই ইন্টার্নালিংক ব্যবহার করতে হয়। ইন্টারনাল লিংক হচ্ছে আপনার ওয়েব সাইট বা ব্লগে একটি আর্টিকেলের লিংক অন্য আর্টিকেলের মধ্যে লিংক হিসেবে যোগ করা। এতে ভিজিটর একটি আর্টিকেল থেকে সহজে অন্য একটি আর্টিকেল এ যেতে পারে। যাতে ভিজিটর আপনার ওয়েবসাইটে বেশি সময় থাকে। এতে ওয়েব সাইটের ব্রাউন্স রেট বৃদ্ধি পাবে না। ব্রাউন্স রেট যত কম হবে তত ভালো ওয়েবসাইটের জন্য।
আউট ব্রাউন্ড লিংক ব্যবহার করা : আর্টিকেলের মধ্যে আউট ব্রাউন্ড লিংক ব্যবহার করা ভালো। আউট ব্রাউন্ড লিংক হচ্ছে আপনার আর্টিকেল রিলেটেড বাহিরের অন্য কোনো আর্টিকেলের লিংক আপনার ওয়েবসাইটের মধ্যে বসানো।
মেটা ডিস্ক্রিপশন: আর্টিকেল লেখার সময় মেটা ডিস্ক্রিপশন ব্যাবহার করা অত্যন্ত প্রয়োজন। মেটা ডিস্ক্রিপশনে একটি আর্টিকেলের সারাংশ তুলে ধরা হয়। এতে সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি কি ধরনের বা কি সম্পর্কে অনেকটা ধারণা পাওয়া যায়। এর মধ্যে ফোকাস কিওয়ার্ড রাখতে হয়।
টেক্সট লেনথ: আর্টিকেল লিখা সময় টেক্সট লেনথ এর ওপর গুরুত্ব দিতে হয় এবং আর্টিকেলটি জানো থিম কনটেন্ট না হয় সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। কারণ গুগলের কাছে গ্রহণযোগ্য নয়। থিম কনটেন্ট হলো গুগলের ভাষা অনুযায়ী আর্টিকেলে শব্দ কমপক্ষে ৩০০ উপর হওয়া।
একটি আর্টিকেল কমপক্ষে ৫০০ শব্দের মধ্যে হলে আর্টিকেলটি ফুটিয়ে তোলা সম্ভব হয়। তবে এটি শর্ট লেনথ কনন্টেট হিসেবে গণ্য হবে। একটি গ্রহণযোগ্য আর্টিকেলের জন্য আপনাকে কমপক্ষে ১০০০ থেকে ১৫০০ শব্দের মধ্যে লিখতে হবে।
মন্তব্য
এই আর্টিকেলটির মধ্যে বেসিক HTML, HTML (মার্কআপ) ও CSS (প্রোগ্রামিং) ল্যাংগুয়েজ, অ্যাট্রিবিউট, এলিমেন্ট ও SEO ট্যাগ পরিচিতি স র্ম্পকে বিস্তারিত আলোচনা করা হল। আশা করি কিছুটা হলেও উপকৃত হবেন। এতক্ষণ সাথে থাকার জন্য আপনাদের অসংখ্য ধন্যবাদ।
https://www.dyinamicit.com/p/blog-page_16.html
comment url