কলার উপকারিতা ও অপকারিতা

কলা পুষ্টিগুণে ভরপুর অত্যন্ত উপকারী একটি ফল। কলাতে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম পাওয়া যায়। কলা আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী হলেও এর বেশ কিছু অপকারিতা রয়েছে।  আপনি কি কলারউপকারিতা ও পুষ্টিগুণ, কলার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে, দিনে কয়টি কলা খাওয়া উচিত ইত্যাদি সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে চান তাহলে পুরো আর্টিকেলটি মনোযোগ দিয়ে শেষ পর্যন্ত পড়ুন।

কলাতে বিভিন্ন পুষ্টিগণ বিদ্যমান থাকায় কলা আমাদের শরীরের বিভিন্ন চাহিদা পূরণ করে। কলা রয়েছে প্রচুর পরিমাণ ক্যালসিয়াম ও আয়রন। তাই কলা খাওয়া আমাদের সবার জন্য ভীষণ উপকারী। কিন্তু এর কিছু অপকারিতা ও রয়েছে। সেজন্য সঠিক নিয়ম মেনে কলা খাওয়া প্রয়োজন। আজকের আর্টিকেলটিতে কলা খাওয়ার উপকারিতা ও অপকরিতা সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো।
.

কলার উপকারিতা ও অপকারিতা

কলার উপকারিতা ও অপকারিতা অনেক। চলুন কলার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে জানা যাক,

কলার উপকারিতা


কাঁচা হোক কিংবা পাকা দুই অবস্থায় কলার পুষ্টিগুণ অনেক। চলুন কলার উপকারিতা সম্পর্কে জানা যাক -

  • কলায় রয়েছে ভিটামিন সি, ভিটামিন এ এবং ভিটামিন ই। যা মানবদেহে বিভিন্ন রোগের সাথে লড়াই করতে ইমিউনিটি সিস্টেমকে উন্নত করতে বা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কে উন্নত করতে সাহায্য করে।
  • কলাতে মিনারেল হিসেবে প্রচুর পরিমাণে পটাশিয়াম রয়েছে। এই পটাশিয়ামের সাহায্যে আমাদের শরীরের ব্লাড প্রেসার এবং রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ থাকে।
  • পাকা কলাতে ফাইবার থাকায় যাদের কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা রয়েছে তারা নিয়মিত পাকা কলা খেলে এই সমস্যা অনেকটা দূর হয়।
  • আবার যাদের বিভিন্ন সময় পেট খারাপের সমস্যা হয় তখন কাঁচা কলা তরকারি হিসেবে খেলে উপকার পাওয়া যায়। কলা বিভিন্ন পুষ্টিগুণ যেমন : পটাশিয়াম ভিটামিন সি, মিনারেলে পরিপূর্ণ। কিন্তু কলাতে পটাশিয়ামের মাত্রা বেশি থাকার কারণে যাদের রেনাল ফেলিয়োর রয়েছে বা কোন অসুখের কারণে পটাশিয়াম খাওয়া নিষেধ বা নিয়ন্ত্রণ করতে বলা হয়েছে তাদের কলা না হওয়াই ভালো। সব সময় ডাক্টারের পরামর্শ অনুযায়ী চলা ভালো।
  • কলাতে অন্যান্য ফলের তুলনায় বেশি পরিমাণে ক্যালারি বিদ্যমান। তাই যাদের ওজন কম তারা ওজন বাড়ানোর জন্য নিয়মিত কলা খেতে পারেন।
  • কলাতে একটি বিশেষ প্রোটিন বিদ্যমান। এই প্রোটিনটির নাম হচ্ছে লেকটিন। এই লেকটিন ক্যান্সার সৃষ্টিকারী কোষ লিকোমিয়ার বৃদ্ধি প্রতিরোধ করে।
  • নিয়মিত কলা খেলে শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা এবং ইমিউনিটি সিস্টেম বৃদ্ধি পায়। কলাতে থাকে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট উপাদান যেমন ফ্ল্যাভোনয়েড। যা আমাদের শরীরের ফ্রি রেডিক্যাল কম করে করতে সাহায্য করে। যার ফলে আমাদের শরীরের কোর্সগুলি অক্সিডেটিভ স্ট্রেস দ্বারা ক্ষতিগ্রস্ত হয় না।
আরো পড়ুনঃ সজনে পাতার উপকারিতা কি

কলার অপকারিতা

কলা আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী হলেও এর বেশ কিছু অপকারিতা রয়েছে। চলুন কলার অপকারিতা সম্পর্কে জানা যাক -
  • খালি পেটে কলা খেলে গ্যাস্টিকের সমস্যা বেড়ে যায়।
  • যাদের শরীরে লেভেল বেশি তাদের জন্য কলা অপকারি। কারণ কলার পটাশিয়াম দেহের পটাশিয়ামের লেভেলকে আরোও বাড়াতে পারে। এবং পটাশিয়াম অতিরিক্ত মাত্রায় বেড়ে গেলে হাইপারক্যালিমিয়া রোগটি দেখা দেই। এর ফলে কিডনি জটিলতা, মাথা ঘোরা, হৃদ স্পন্দন অনিয়মিত হওয়া ইত্যাদি জটিলতা দেখা দেয়।
  • ডায়াবেটিসে আক্রান্ত রোগীদের জন্য কলা ক্ষতিকর। কারণ কলায় সুগারের মাত্রা বেশি পরিমাণে থাকে।
  • বেশি মাত্র কলা খেলে শরীরে উচ্চ মাত্রায় ভারসাম্যহীনতা দেখার যায়, যার ফলে হার্টের রোগ হতে পারে।

কলার উপকারিতা ও পুষ্টিগুণ

কলা একটি সহজলভ্য এবং পুষ্টিগুনে ভরপুর একটি ফল। নিচে প্রতি ১০০ গ্রাম কলার জন্য এই পুষ্টিগুণগুলো তালিকার মাধ্যমে দেখানো হলো :

              পুষ্টি  উপাদান

                      পরিমান 

পানি

                    ৬২.৭ (গ্রাম)

কার্বোহাইট্রেড  

                    ২৫ (গ্রাম)

শর্করা

                    ২৩ (গ্রাম)

ক্যালসিয়াসম 

                    ৫    (গ্রাম)

ফ্যাট 

                    ০.৮  (গ্রাম)

প্রোটিন

                    ১.১   (গ্রাম)

থায়ামিন

                  ০.১০  (গ্রাম)

চিনি

                  ১২    (গ্রাম)

লৌহ

                ০.৯ (মি.লি গ্রাম)

ভিটামিন সি 

                ২৪ (মি.লি গ্রাম)

শক্তি 

              ১০৫ (কিলো ক্যালোরি)

এইবার চলুন কলার উপকারিতা ও পুষ্টিগুণ গুলো নিয়ে বিস্তারিত জানানো যাক -
  • কলাতে প্রচুর পরিমাণে আয়রন বিদ্যমান। তাই যারা আয়রনের অভাবে রক্তশূন্যতায় ভোগে তারা নিয়মিত কলা খেতে পারেন। এতে রক্ত শূন্যতার সমস্যা দূর হবে।
  • কলাতে রয়েছে ভিটামিন সি। যা মানবদেহ সুন্দর, সুস্থ ও ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধিতে সাহায্য করে।
  • কলাতে থাকা ক্যালসিয়াম আমাদের শরীরের হাড়কে মজবুত রাখতে ও দাঁতকে সুরক্ষা রাখতে সাহায্য করে।
  • কলাতে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট মানবদেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।
  • ডায়রিয়ার আক্রান্ত রোগীদের জন্য কাঁচা কলার তরকারি অত্যন্ত কার্যকর। ডায়রিয়ার হলে শরীরে পানিশূন্যতা দেখা দেয়। কলা শরীরে পানির ঘাটতি দূর করে। এর জন্য আপনি কাঁচা কলা তরকারি হিসেবে খেতে পারেন আবার পাকা কলা এমনিতেই খেতে পারেন।
  • কলাতে থাকা পটাশিয়াম মানবদেহে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। আমাদের শরীরে পটাশিয়ামের ঘাটতি হলে সব নিয়ন্ত্রণে থাকে না। তাই পটাশিয়ামের ঘাট দূর করার জন্য কলা খাওয়া প্রয়োজন।
  • কলা খেলে স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি পায়। তাই প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় কলা রাখা প্রয়োজন।
  • কলেজে থাকা ভিটামিন এ উপাদান চোখে সুস্থতায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। কলা খেলে চোখ সুস্থ থাকে।
  • কলা খেলে আমাদের পেট পরিষ্কার হয় এবং হজম শক্তি বৃদ্ধি পায়। তাই নিয়মিত কলা খাওয়া প্রয়োজন।
  • কলাতে থাকা ভিটামিন বি৬ মস্তিষ্কের বিকাশ ঘটায় এবং মস্তিষ্ককের কার্যকারিতা ঠিক রাখে। তাই প্রতিদিন কলা খেলে মস্তিষ্কেরও বিকাশ ঘটে থাকে।
  • শারীরিক দুর্বলতা কাটাতেও কলা কার্যকরী।

যাদের ওজন কম সমস্যায় ভুগছেন তারা নিয়মিত কলা খাবার অভ্যাস করতে পারেন। কলাতে প্রচুর পরিমানে ক্যালারি থাকে। যাও শরীরের ওজন বৃদ্ধিতে সাহায্য করে।

দিনে কয়টি কলা খাওয়া উচিত

বিশেষজ্ঞদের মতে দুধ ও ডিমের পর কলা অনেক কার্যকর একটি ফল। নিয়মিত কলা খেলে অনেক রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। কলা আমাদের স্বাস্থ্য ভালো রাখতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে। নিয়মিত কলা খাওয়ার ফলে হার্টের সমস্যা দূর হয় এবং ক্যান্সার ঝুঁকি কমে। কলা খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য অনেক

উপকারী। তবে অতিরিক্ত কোন কিছুই ভালো নয়। সঠিকভাবে সময়ে কলা না খেলে পরে সমস্যা দেখা দিতে পারে। এখন অনেকে মনে প্রশ্ন জাগতে পারে তাহলে দিনে কয়টি কলা খাওয়া উচিত? উত্তর হচ্ছে প্রতিদিন সর্বোচ্চ ২ টা কলা খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী। তবে কলার সাইজ যদি বড় হয় তাহলে ২ টা


খাওয়া যাবে না। সে ক্ষেত্রে ১টি কলা খেতে হবে। কলার সাইজ বড় হলে ১ টি, ২ টি এবং ৩ টি খেতে পারবেন। কলা খাওয়ার স্বাস্থ্যের জন্য ভালো। সকালে কলা খাওয়া ভালো কিন্তু রাতে কলা খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর। তাই কলা খাওয়ার সময় সতর্ক থাকতে হবে।

রাতে কলা খাওয়ার উপকারিতা

সুস্থ থাকতে আমাদের সবার স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস জরুরি। আমাদের প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় ফলা রাখা অত্যন্ত প্রয়োজন। আমাদের অনেকের মধ্যে একটি দ্বিধাদ্বন্দ্ব রয়েছে রাতে কলা খাওয়া যাবে কিনা এইটা নিয়ে। অনেকেই মনে করেন রাতে কলা খাওয়া যাবে আবার অনেকেই মনে করেন রাতে কলা
খাওয়া যাবেনা। রাতে কলা খাওয়ার বিষয় নিয়ে বিশেষজ্ঞরা দুটি মত প্রকাশ করেছেন। রাতে কলা খাওয়া যাবেনা এটা সবার জন্য প্রযোজ্য নয়। কলা একটু ঠান্ডা ফল। এইজন্য যাদের সর্দি-কাশি অ্যাজমা ও কিডনির সমস্যা রয়েছে শুধু তারাই রাতে কলা খাওয়া থেকে বিরত থাকতে পারেন। যাদের এইসব সমস্যা নেই তারা কোন সমস্যা হবে না। বরং রাতে কলস হলে অনেক ধরনের উপকার হতে পারে। চলুন জেনে নেওয়া যাক রাতে কলা খাওয়ার উপকারিতা গুলো সম্পর্কে -
  • রাতে কলা খাওয়ার একটি বড় উপকার হলো শরীরের ক্লান্তি দূর হয়। সারাদিন কাজ করার পর যখন আমরা রাতে ক্লান্ত হয়ে শুরু হয়ে পড়ি, তখন একটি কলা খেলে এ সকল ক্লান্তি দূর হয়ে যায় এবং শরীরের নতুন করে শক্তি যোগায়।
  • যাদের ঘুমের সমস্যা রয়েছে ঠিক মতো ঘুম হয় না। তারা নিয়মিত রাতে কলা খেলে এই সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে পারেন। যদি এটা রাতে কলা খান, তাহলে তাড়াতাড়ি ঘুম আসবে অতিরিক্ত কলা খাওয়া যাবে না।
  • যাদের পেশীতে সমস্যা রয়েছে, শরীর ব্যথা করে তারা নিয়মিত রাতে কলা খেতে পারেন। কলাতে রয়েছে ম্যাগনেসিয়াম ও পটাশিয়াম। যা পেশীতে শিথিলতা প্রদান করে। তাই প্রতিদিন রাতে একটি করে কল আসলে আপনার উপকার হতে পারে।
  • রাতে কলা খাওয়ার ফলে হজম শক্তি বৃদ্ধি পায়। আমাদের অনেকের মধ্যেই সমস্যা রয়েছে রাতে খাবার পর খাবার হজম হয় না সমস্যা রয়েছে তারা নিয়মিত রাতে কলা খেতে পারেন।
এতক্ষণ আমরা কলার উপকারিতা সম্পর্কে অনেক তথ্য জানলাম এখন কলার ক্ষতিকরক দিকগুলো এবং অপকারিতা সম্পর্কে জানবো।

কলার ক্ষতিকর দিক

কলা এমন একটি ফল মধ্যে অনেক পুষ্টিগুণ রয়েছে। তাহলে আমাদের শরীরে ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, পটাশিয়াম, প্রোটিন বিভিন্ন পরানের চাহিদা পূরণ করে। কলার মধ্যে এত গন্ধ থাকা সত্ত্বেও অনিয়ম করে কলা খাওয়া যাবে না। অতিরিক্ত কলা খেলে শরীরের বিভিন্ন ধরনের সমস্যার সৃষ্টি হতে পারে। অতিরিক্ত কলা খেলে কি ক্ষতি হয়, কলার ক্ষতিকর দিকগুলো হলো:
  • কলাতে প্রচুর পরিমাণে শর্করা রয়েছে বেশি কলা খেলে দাঁতে সমস্যা দেখা দেয়।
  • যাদের অ্যাজমা, সর্দি-কাশি, এলার্জি সমস্যা রয়েছে তারা অতিরিক্ত কলা খাওয়া থেকে বিরত থাকবেন। কারণ অতিরিক্ত কলা খেলে এসব সমস্যা বেড়ে যেতে পারে।
  • কলাতে থাকা টাইমারাইন নামক উপাদান যাদের মাইগ্রেন রয়েছে তাদের মাইগ্রেনের ব্যথাকে বাড়িয়ে দেয়।তাই যাদে মাইগ্রেনের সমস্যা রয়েছে তারা অতিরিক্ত কলা খাবেন না।
  • যাদের ডায়াবেটিস রয়েছে তারা অতিরিক্ত কলা খাওয়া থেকে বিরত থাকুন। কলাতে সুগারের পরিমাণ বেশি থাকে যার ফলে ডায়াবেটিস এর মাত্রা বেড়ে যেতে পারে।
  • অতিরিক্ত কলা খেলে গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা পেট ফাঁপার মতো ইত্যাদি সমস্যা দেখা দেয়।
  • অতিরিক্ত কলা খাওয়ার ফলে শরীরের ওজন বৃদ্ধি পায়।তাই যারা ওজন বৃদ্ধি করতে চান না ওজন নিয়ন্ত্রণের মধ্যে রাখতে চান তারাও অতিরিক্ত কলা খাওয়া থেকে বিরত থাকুন।
  • কলা খেলে ক্লান্তি দূর হয় তবে অতিরিক্ত কলা খেলে দেবে ক্লান্তি বোধ হয় থাকা টিপটোফ্যান অ্যামাইনো এসিড, এই এমাইনো আসিফ মস্তিষ্কের কার্য ক্ষমতা কমিয়ে দেয় যার ফলে দেহে ক্লান্তি বোধ হয়।
  • অতিরিক্ত কলা খাওয়ার ফলের স্পন্দন অনিয়মিত হয়ে যায়। কলাতে থাকা পটাশিয়াম। তাই শরীরে থাকা পটাশিয়াম এবং কলাতে থাকা পটাশিয়ামের মাত্রা বাড়িয়ে দেই। ফল শরীরে বিভিন্ন ধরনের সমস্যা দেখা দেয়।
এতক্ষন কলার ক্ষতিকর দিকগুলো সম্পর্কে আমরা জানলাম।

মন্তব্য

কলা ফলটি শরীরের জন্য ভীষণ উপকারি। তবে অতিরিক্ত পরিমাণে খেলে আমাদের শরীরের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে। তাই পরিণত পরিমানে খাওয়া উচিত। আজকের আর্টিকেলটির মাধ্যমে আমরা আপনাকে কলার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে অনেক তথ্য জানানো চেষ্টা করলাম। এতক্ষণ সাথে থাকার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। নিয়মিত বিভিন্ন ধরনের তথ্য পেতে আমাদের ওয়েবসাইটের সাথেই থাকুন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

https://www.dyinamicit.com/p/blog-page_16.html

comment url