আলুর ১১টি উপকারিতা ও অপকারিতা
আলুর ১১টি উপকারিতা ও অপকারিতা - বাংলাদেশে আলু একটি ব্যাপক পরিচিত সবজি। বাংলাদেশ ছাড়াও বিশ্বে প্রধান খাদ্য হিসেবে ব্যবহৃত হয়।আলুর মধ্যে বৈশিষ্ট্য গুলোর কারনে আলু বেশি জনপ্রিয়।আলুর উপকারিতা অনেক ও এর কিছু অপকারিতাও রয়েছে। আজকের আর্টিকেলটিতে আলুর ১১টি উপকারিতা ও অপকারিতা , আলুর পুষ্টি উপাদান , আলুর উপকারিতা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হবে।
আলু সারা বিশ্বের অত্যন্ত জনপ্রিয় একটি সবজি বা খাদ্য। আলুর বৈজ্ঞানিক নাম Solanum tuberosum. আলোর উপকারিতাও অনেক। আলুর মধ্যে রয়েছে বিভিন্ন ধরনের পুষ্টিগুণ। পরিমিত আলু খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য ভালো। আলুর মধ্যে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে মিনারেল, ভিটামিন, পটাশিয়াম, কার্বোহাইড্রেট ও ফাইবার। আলুর মধ্যে এসব উপাদান থাকায় রোগ প্রতিরোধে সাহায্য করে। চলুন আলুর উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে জানা যাক।
.
আলুর পুষ্টি উপাদান
আলু শুধু ক্ষুধা নিবারণের নয় পুষ্টির অভাব পূরণ করতেও সক্ষম। আলুর মধ্যে থাকা পুষ্টি উপাদান গুলো শরীরে বিভিন্ন ধরনের পুষ্টির অভাব পূরণ করে থাকে। আলুতে কার্বোহাইড্রেট, বেশি পরিমাণে স্টার্চ, কম পরিমাণে প্রোটিন পাওয়া যায়। ১০০ গ্রাম আলুতে ২২. ৬%কার্বোহাইড্রেট পাওয়া যায়, ক্যালোরি পাওয়া যায় ৯৭%,প্রোটিন পাওয়া যায় ১.৬% এবং খনিজ পাওয়া যায় ০.৪%। আলুর খোসায় ও
আরো পড়ুনঃ বর্ষাকালের উপকারিতা ও অপকারিতা
অনেক পুষ্টিগুণ রয়েছে। তাই আলু খাওয়ার সময় খোসা ছাড়িয়ে না খেয়ে প্রশাসহ আলু খাওয়ার অভ্যাস করুন। কারণ আলুর খোসার ঠিক নিচের অংশে খনিজ ও প্রোটিন থাকে প্রচুর পরিমাণে। তাই খোসা ছাড়িয়ে আলু খেলে এই পুষ্টিগুণ গুলো পাওয়া যায় না। এছাড়াও খোসা সহ আলু খেলে খোসা ছাড়িয়ে আলু খাওয়ার চেয়ে সতের গুণ বেশি আয়রন এবং সাত গুণ বেশি ক্যালসিয়াম পাওয়া যায়। তাই খোসা সহ আলু খাওয়া বেশি উত্তম।
আলুর ১১টি উপকারিতা ও অপকারিতা
আলো আলু সারা বিশ্বের অত্যন্ত জনপ্রিয় একটি সবজি বা খাদ্য। আলু শুধু খাদ্য হিসেবেই নয় রূপচর্চাতেও ব্যবহৃত হয়। আলুর উপকারিতা অনেক। আলু মধ্য রয়েছে নানান ধরনের পুষ্টিগুণ। দৈনন্দিন আলু খাওয়ার ফলে আমাদের শরীরের অজান্তেই বিভিন্ন ধরনের পুষ্টির অভাব পূরণ হয়ে থাকে। আমরা সাধারণত আলু খুদা নিবারনের জন্য সবচেয়ে বেশি ব্যবহার করে থাকি। কিন্তু আলোতে
থাকা পুষ্টি উপাদান গুলোর জন্য শুধু ক্ষুধা নিবারণ নয় শরীরে অনেক পুষ্টির অভাব পূরণ হয়ে থাকে যা হয়তো আমাদের অনেকের জানা নেই। আলুর উপকারিতা অনেক ও এর কিছু অপকারিতাও রয়েছে। আর্টিকেলটি পড়ার মাধ্যমে আপনি আলুর ১১টি উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবেন। এখন আলুর উপকারিতা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হবে -
আলুর উপকারিতা
আমরা এতক্ষণ জানলাম আলুর উপকারিতা অনেক। এখন জানব আলো আমাদের কি কি উপকার করে থাকে -
১. রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে
আলুর মধ্যে রয়েছে পটাশিয়াম এবং এটি একটি কম সোডিয়ামযুক্ত খাবার। রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণের জন্য প্রয়োজন কম সোডিয়াম যুক্ত এবং পটাশিয়াম সমৃদ্ধ খাবার। আলুর মধ্যে এই দুইটি পরিমিত পরিমাণে থাকায় আলু রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। নিয়মিত আলু খেলে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে থাকে। যা
রক্তচাপ রোগীদের জন্য অনেক ভালো উপকারি। তাই যাদের উচ্চ রক্তচাপ বা নিম্ন রক্তচাপে সমস্যা রয়েছে তারা নিয়মিত আলু খেলে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে থাকবে। রক্তচাপ রোগী যারা আছেন তারা তাদের নিয়মিত খাদ্য তালিকায় আলু রাখতে পারেন।
২. হার্ট সুস্থ রাখতে
হার্ট সুস্থ রাখাতে আলু অনেক উপকারী একটি সবজি বা খাদ্য। আলুর মধ্যে রয়েছে ভিটামিন বিটামিন ৬, ভিটামিন সি, ফাইবার, পটাশিয়াম, খনিজ, ভিটামিন ইত্যাদি নানা ধরনের পুষ্টি উপাদান। আলোর মধ্যে থাকা এই উপাদানগুলো কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ রাখতে সাহায্য করে। যা হার্টকে সুস্থ রাখতে সাহায্য করে। তবে আলু খেলে রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা বৃদ্ধি পেতে পারে তাই অতিরিক্ত আলু খাওয়া থেকে সাবধানে থাকতে হবে।
৩.কিডনির সুরক্ষায়
কিডনির সুরক্ষার জন্য আলু বেশ উপকারী। যেসব খাদ্যে বেশি পরিমাণে প্রোটিন থাকে সেগুলো খেলে পাথর হওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায়। মাছ, মাংস, ডিম, শাক, কাচাকলা, মটরশুটি ইত্যাদিতে উচ্চ পরিমানে প্রোটিন রয়েছে। এবং এগুলো ইউরিক এসিডের মাত্রা বাড়ায়। শরীরে ইউরিক এসিডের মাত্রা
আরো পড়ুনঃ লটকন খাওয়ার উপকারিতা কি
বেড়ে গেলে কিডনিতে পাথর হওয়া সম্ভাবনা বেড়ে যায়। আলু প্রধানত আয়রন এবং ক্যালসিয়াম উভয় সমৃদ্ধ। শরিরে ইউরিক এসিডের মাত্রা বেড়ে গেলে কিডনিতে পাথর হওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায়। আলুর মধ্য থাকা উপাদানগুলো কিডনিতে ক্যালসিয়াম জমা রোধ করে। যার ফলে কিডনি সুরক্ষিত থাকে।
৪.হজম শক্তি বৃদ্ধি করতে
যাদের হজমের সমস্যা রয়েছে তারা নিয়মিত আলু খেতে পারেন কারণ আলু হজম শক্তি বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে। যাদের পেটের নানা রকম সমস্যা হয় যেমন: ডায়রিয়া, আমাশয় কিংবা হজমের সমস্যায় আলু সেদ্ধ করে খেলে অনেক উপকার পাওয়া যায়। সে তো আলুতে থাকে প্রধানত কার্বোহাইড্রেট যা
হজম সহজতর করে এবং হজম শক্তি বৃদ্ধি করে। শিশুদের ক্ষেত্রেও এটি অনেক ভালো। তবে খেয়াল রাখতে হবে যেন এক দুইটির বেশি আলু না খাওয়া হয়। আলুর মধ্যে থাকা কার্বোহাইড্রেট, গ্লুকোজ, ভিটামিন বি কমপ্লেক্স, ওমেগা ৩, পটাশিয়াম ইত্যাদি মস্তিষ্কের স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আলু খেলে এইসব পুষ্টি উপাদান গুলো সহজে পাওয়া যায়। মস্তিষ্কের স্বাস্থ্য উন্নতি করতে নিয়মিত আলু খেতে পারেন।
৫.শরীর ফুলে যাওয়া প্রতিরোধ করতে
আলুতে থাকা উপাদান গুলো আমাদের অজান্তেই আমাদের শরীরের বিভিন্ন উপকার করে আসছে। আলুতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা শরীরের বিভিন্ন অংশ হাত, পা, হাঁটু ইত্যাদি ফুলে যাওয়া প্রতিরোধ করে থাকে।
৬.ত্বকের যত্নে আলু
আলুর মধ্যে রয়েছে ভিটামিন সি, ভিটামিন বি কমপ্লেক্স, পটাশিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, ফসফরাস ইত্যাদি খনিজ উপাদান। এইসব উপাদানগুলো ত্বকের জন্য অত্যন্ত উপকারী। এগুলো ত্বকের জন্য খুব ভালো কাজ করে। আবার কাঁচা আলু দিয়ে অ্যানাল মধু মিশিয়ে ফ্রেশ প্যাক বানিয়ে মুখে লাগালতে হবে। ত্বকের ফেসপ্যাক ব্যবহার করলে এবং দাগের সমস্যার সমাধান হয়। আবার কাঁচা আলুর পাল্ম পুড়িয়ে লাগালে ত্বকের কালো স্তর দ্রুত পরিষ্কার হয়।
৭. চুলের যত্নে আলু
আলু শরীরের, ত্বকের উপকারিতার পাশাপাশি চুলেরও জন্য ও উপকারী। আলু চুলের যত্নে বেশ উপকারী। আলু চুল পড়া রোধ করতে, অকালে চুল সাদা হয়ে যাওয়া প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে। আলু কিভাবে চুলে ব্যবহার করবেন? চুলে আলু ব্যবহার করার জন্য প্রথমে কয়েকটি আলু নিয়ে
ভালোমতো ধুয়ে চুলায় পর্যাপ্ত পরিমাণে একটি পাতিলে পানি নিয়ে আলু গুলো খোসা ছাড়িয়ে সিদ্ধ করে নিতে হবে তারপর সে পানি দিয়ে ফিল্টার করে (শ্যাম্পু করার পর) চুল ধুয়ে ফেলতে হবে। এইভাবে চুলে আলু পানি ব্যবহারে আপনার চুল সুস্থ হয়ে উঠবে। এছাড়া আরো একটি নিয়মে আলু চুলে ব্যবহার করা
যায়। এর জন্য একটি আলু নিয়ে ভালোভাবে খোসা ছাড়িয়ে ধুয়ে আলুটি ছোট ছোট করে কেটে নিয়ে তারপর বেটে ব্লেন্ডার ব্লেন্ড করে এরপর আপনার চুলে ভালোভাবে ম্যাসাজ করে লাগিয়ে নিন। ৩০ মিনিট থেকে এক ঘন্টা পর্যন্ত এইভাবে অপেক্ষা করুন। এরপর ভালোভাবে শ্যাম্পু করে চুল ধুয়ে ফেলুন। সপ্তাহে অন্তত একবার এইভাবে অমিত নিয়মিত ব্যবহার করলে আপনার চুল হবে কালো, চুল পড়া হবে বন্ধ, চুল মজবুত ও শক্ত হবে।
৮.অনিদ্রা দূর করতে
যাদের ঘুমের সমস্যা রয়েছে তারা আলু খেলে ঘুমের সমস্যা দূর হবে। আলুর মধ্যে রয়েছে সঠিক পরিমাণে পটাশিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম ও ক্যালসিয়াম। যা শরীরে ভারসাম্য ঠিক রাস্তে এবং আরাম প্রদান করতে সাহায্য করে। যার ফলে স্নায়ু হয় এবং ভালো মতো নিশ্চিন্তে ঘুমানো যায়। এইজন্য যাদের ঘুমের সমস্যা রয়েছে তারা আলু খেলে উপকার পাবেন বলে আশা করা যায়।
৯.বাতের ব্যথা দূর করতে
আলু বাতের ব্যথা দূর করতেও বেশ কার্যকারি। আলুর মতো থাকা পটাশিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, ক্যালসিয়াম। এইসব উপাদানগুলো হাড়ের স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত উপকারী। তাই এটি বাত ব্যথা দূর করতে সাহায্য করে। তবে ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য আলু খাওয়া থেকে দূরে থাকতে হবে। ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য আলু ক্ষতিকর।
১০. দাঁত ও মাড়ির সমস্যা দূর করতে
আলুতে ভিটামিন সি ভিটামিন সি পাওয়া যায়। ভিটামিন সি মাড়ির সমস্যা দূর করতে সাহায্য করে। প্রতিদিন এক টুকরো আলু নিয়ে দাঁত পরিষ্কার করলে দাঁতের নানা ধরনের সমস্যা সহজে দূর নয় এবং দাঁত পরিষ্কার থাকে। যার কারণে দাঁত ও মাড়ি সুস্থ থাকে।
আরো পড়ুনঃ দাঁতের মাড়িতে ক্যান্সারের লক্ষণ
১১. রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে
আলুতে থাকা বিভিন্ন ধরনের পুষ্টি উপাদান গুলো রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে। পর্যাপ্ত পরিমাণে ভিটামিন সি যা আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সহায়তা করে। এছাড়া আলুতে থাকা ভিটামিন এ ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে থাকে।
নানা ধরনের রোগ জীবাণু বৃদ্ধ লড়াই করতে নিয়মিত আলু খাওয়া প্রয়োজন। তবে ডায়াবেটিস রোগীদের ক্ষেত্রে সাবধানতা অবলম্বন করতে হবে।
আলুর ১১টি উপকারিতা ও অপকারিতা- আলুর অপকারিতা
আলুর উপকারিতা ও অপকারিতা অনেক। আলুর উপকারিতা অনেক কিন্তু অতিরিক্ত পরিমাণে আরো খেলে বিভিন্ন ধরনের অপকারিতা দেখা দিতে পারে। চলুন আলুর উপকারিতা গুলো জানা যাক-
- অতিরিক্ত পরিমাণে আলু খেলে রক্তের শর্করার মাত্রা ভারসাম্যহীন হতে পারে। যার ফলে বিভিন্ন সমস্যা দেখা দিতে পারে।
- অতিরিক্ত পরিমাণে আলু খেলে ডায়রিয়া হতে পারে।
- নষ্ট বা পচা আলু খাওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে কারণ এগুলো শরীরে বিষাক্ত প্রভাব ফেলতে পারে।
- যাদের ডায়াবেটিস রয়েছে তাদেরকে আলু খাওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে। বেশি পরিমাণে আলু খেলে তাদের ক্ষতি হতে পারে।
- যারা ওজন কমানোর জন্য ডায়েটে থাকবেন তাদেরকে অবশ্যই বেশি পরিমাণে আলু খাওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে। কারণ বেশি পরিমাণে আলু খেলে এ যাওয়া সম্ভাবনা থাকতে পারে।
- বেশি পরিমাণে আলু খেলে রক্তের শর্করার মাত্রা অনিয়ন্ত্রিত হতে পারে যার ফলে রক্তের শর্করার ভারসাম্যহীনতা, টাইপ টু ডায়াবেটিস, ক্ষুধাহ্রাস ইত্যাদি রোগের জটিলতা বাড়তে পারে।
- গর্ভবতী মহিলাদেরকে কাঁচা আলু খাওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে কারণ কাঁচা আলু তাদের জন্য ক্ষতির কারণ হতে পারে। তবে ভাজা আলু খেতে পারে।
- সবুজ আলুর মধ্যে সেলোনিন, চ্যাকোনিন ও আর্সেনিকের মতো ক্ষতিকর পদার্থ থাকে। তাই সবুজ আলু খাওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে।
এতক্ষণ আলুর ১১টি উপকারিতা ও অপকারিতা নিয়ে আলোচনা করা হল।
মন্তব্য
আমরা এতক্ষন জানলাম উপকারী একটি খাদ্য। আলুর উপকারিতা ও অপকারিতা অনেক। আলুর মধ্যে রয়েছে নানা ধরনের পুষ্টিগুণ যা বিভিন্ন ধরনের রোগ প্রতিরোধে সক্ষম। এই আর্টিকেলটিতে আলুর ১১টি উপকারিতা ও অপকারিতা নিয়ে ইতিমধ্যে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। আশা করি আর্টিকেলটি আপনার ভালো লেগেছে এবং উপকারে আসবে। এতক্ষন সাথে থাকার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। এরকম আরো তথ্য থেকে ওয়েবসাইটির সাথেই থাকুন।
https://www.dyinamicit.com/p/blog-page_16.html
comment url