মোটা হওয়ার সহজ উপায়

মোটা হওয়ার সহজ উপায় - আপনি কি মোটা হতে চান তাহলে আজকের আর্টিকেলটি আপনার জন্যই। আজকের আর্টিকেলটিতে মোটা হওয়ার সহজ উপায় নিয়ে আলোচনা করা হবে। মোটা হওয়ার
গোপন রহস্য জানতে সাথেই থাকুন। যাদের স্বাস্থ্য অতিরিক্ত খারাপ অর্থাৎ অনেক বেশি চিকন তাদেরকে দেখতে অনেকটা বেমানান দেখায়। মোটা হওয়ার সহজ উপায়, অতিরিক্ত খাদ্য গ্রহণের সচেতনতা জানতে পুরো আর্টিকেলটি মনোযোগ দিয়ে শেষ পর্যন্ত পড়ুন।

অতিরিক্ত চিকন মানুষদেরকে বিভিন্ন সময় অন্যান্য মানুষের থেকে চিকন হওয়ার জন্য অনেক কথা শুনতে হয়। চিকন হওয়া কোনো মারাত্মক সমস্যা নয়। তবু সমাজের কিছু মানুষ চিকন মানুষদেরকে বিভিন্ন সময় খোঁচা দিয়ে কথা বলে থাকে। এমন অবস্থায় চিকন মানুষরা অনেক অস্বস্তি অনুভব করে এবং মোটা হতে চাই। অতিরিক্ত চিকন হওয়ার বিভিন্ন কারণ থাকতে পারে হতে পারে এটা বংশীয় ,আবার কারো কারো দীর্ঘমেয়াদি জটিল রোগ থাকলে, পুষ্টিহীনতায় ভুগলে, শরীরে দৈনন্দিন পুষ্টি চাহিদা পূরণ না হলে ইত্যাদি বিভিন্ন কারণে হতে পারে। চলুন এই আর্টিকেলটিতে মোটা হওয়ার সহজ উপায় নিয়ে আলোচনা করা হবে -
.

মোটা হওয়ার সহজ উপায়

 আজকের আর্টিকেলটিতে এখন মোটা হওয়ার সহজ উপায় বিস্তারিত আলোচনা করা হবে। দীর্ঘদিন ধরে একটু মোটা হওয়ায় জন্য বা স্বাস্থ্য ভালো করার ব্যর্থ হচ্ছেন, তাহলে চিন্তার কোনো কারণ নেই। আজকের আর্টিকেলটি মনোযোগ দিয়ে পড়ুন এবং মোটা হওয়ার সহজ উপায় গুলোর নিয়মগুলো অনুসরণ করুন -

কার্বোহাইড্রেট যুক্ত খাদ্য গ্রহণ

মোটা হওয়ার সহজ উপায় গুলোর মধ্যে অন্যতম হচ্ছে কার্বোহাইড্রেট যুক্ত খাদ্য গ্রহণ করা। আপনি যদি আপনার ওজন বৃদ্ধি করতে চান তাহলে কার্বোহাইড্রেট যুক্ত খাদ্য গ্রহণ করা অত্যন্ত প্রয়োজন। কার্বোহাইড্রেট যুক্ত খাদ্য আপনাকে মোটা হতে বিশেষভাবে সাহায্য করবে। আপনার মোটা হওয়ার
জন্য দৈনন্দিন খাদ্য তালিকায় অবশ্যই কার্বোহাইড্রেট যুক্ত খাদ্য রাখতে হবে। কার্বোহাইড্রেট খাদ্যের প্রধান উৎস হচ্ছে ভাত ও রুটি। চাল, গম, আটা, ভুট্টা, আলু, মিষ্টি ফল, মিষ্টি ফল, শাকসবজি, সকল প্রকার মিষ্টি জাতীয় খাদ্য ইত্যাদি। প্রচুর পরিমাণে কার্বোহাইড্রেট পাওয়া যায়। তাই আপনি যদি মোটা
হতে চান তাহলে প্রতিদিনে যে পরিমাণ ভাত, রুটি খেয়ে থাকেন তার পরিমাণ কিছুটা বেশি করতে হবে। যদিও একবারে সম্ভব নয়। তবে প্রতিদিন একটু পরে পরিমাণ বাড়াতে পারেন। তবে অবশ্যই অতিরিক্ত ফ্যাটের দিকে নজর রাখতে হবে।

বারবার খাবার খাওয়া

মোটা হওয়ার সহজ উপায় গুলোর মধ্যে সহজে কার্যকারী উপায় হচ্ছে বারবার খাবার খাওয়া। প্রতিটি মানুষের উচিত বারবার খাদ্য গ্রহণ করা অন্তত প্রতি দুই ঘণ্টা অন্তর অন্তর অল্প কিছু খেয়ে নেওয়া প্রয়োজন। ওজন বাড়ানোর একটি গোপন রহস্য এই যে কিছুক্ষণ পরপর বারবার খাবার খাওয়া। কিছুক্ষণ পর পর আপনি মোটা হওয়ার জন্য হালকা খাবার গুলো খেতে পারেন। যেমন খেজুর, চিড়া,

দুধ, দই, ফল, তেল বা চর্বিযুক্ত খাবার, ছানা, লুচি, মিষ্টি , পাউরুটি, বিস্কুট, চানাচুর, কাঠবাদাম, কাজুবাদাম, পেস্তা, কাঁচা চিনা বাদাম ইত্যাদি বিভিন্ন ধরনের খাদ্য খেতে পারেন। এইসব খাদ্য নিয়মিত কিছুক্ষণ পর পর খেলে আপনার শরীরের পুষ্টি চাহিদা পূরণ হওয়ার পাশাপাশি মোটা হতে সাহায্য করবে। এটি ওজন বৃদ্ধির সবচেয়ে সহজ একটি উপায়।

বেশি পরিমাণে ক্যালোরি গ্রহণ

ওজন বৃদ্ধি করার জন্য শরীরে চাহিদার তুলনায় বেশি পরিমাণে ক্যালোরি গ্রহণ করতে হবে। শরীরের যদি ক্যালোরির পরিমাণ বেশি থাকে তাহলে ওজন বৃদ্ধি হতে সহজতর হবে। শরীরের ওজন কমানোর জন্য যেমন ক্যালোরি গ্রহণ করা প্রয়োজন ওজন বৃদ্ধি করার জন্য ঠিক তার উল্টো ক্যালোরি বেশি গ্রহণ
করা প্রয়োজন। তাই মোটা হতে চাইলে বা ওজন বৃদ্ধি করতে চাইলে যে সব খাদ্যে ক্যালরি বেশি পরিমাণে পাওয়া যায় সেসব খাদ্য বেশি বেশি খেতে হবে। আপনি যদি ধীরে ধীরে মোটা হতে চান তাহলে ৪০০ থেকে ৫০০ এর বেশি ক্যালোরি গ্রহণ করতে হবে। আর যদি ওজন বাড়াতে চান তাহলে ৬০০

থেকে ৭০০ এর বেশি গ্রহণ করতে হবে। বেশি ক্যালরি পাওয়া যায় এমন খাদ্যগুলো হলো চাল, গম, আটা, ভুট্টা, আলু, মিষ্টি ফল, মিষ্টি ফল, শাকসবজি, সকল প্রকার মিষ্টি জাতীয় খাদ্য, মাছ, মাংস, ডিম, দুধ ইত্যাদি। এইসব খাদ্যে বেশি পরিমাণে ক্যালরি থাকার জন্য ওজন বৃদ্ধি করাতে এইসব খাদ্য গ্রহণ

অত্যন্ত প্রয়োজন। আমার শরীরে প্রয়োজনীয় ক্যালোরির মাত্রা পূরণ হয়ে গেলে অতিরিক্ত যে পরিমাণ ক্যালোরি বাকি থাকে শরীরে ফ্যাট বা চর্বি হিসেবে জমা হয়। যার কারণে যারা মোটা হতে চান তারা ক্যালোরি যুক্ত খাবার বেশি পরিমাণে গ্রহণ করুন। তবে অতিরিক্ত পরিমাণে ক্যালরিযুক্ত খাবার খেলে বিভিন্ন রোগ বালায় হওয়ার আশঙ্কা থাকে, তাই একটু সাবধানতা অবলম্বন করা উচিত।

সঠিক প্রোটিন গ্রহণ করা

সঠিক প্রোটিন গ্রহণ করা মোটা হওয়ার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আমরা অনেক সময় বিভিন্ন ধরনের খাদ্য খেয়ে থাকি কিন্তু সেটা প্রোটিন সমৃদ্ধ কিনা আমরা এটা খেয়াল রাখি না। ওজন বৃদ্ধি করার জন্য শুধু ক্যালরিযুক্ত খাবার খাওয়া যথেষ্ট নয়, প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার খাওয়াও অত্যন্ত জরুরী। প্রতিদিন খাদ্য তালিকায় ক্যালরি সমৃদ্ধ খাদ্যের পাশাপাশি প্রোটিন যুক্ত খাদ্য রাখতে হবে। যেসব খাবার খেলে প্রোটিন

পাওয়া যায় সেসব খাদ্য বেশি পরিমাণে গ্রহণ করতে হবে। মাছ, মাংস, ডিমের সম্পর্ণ অংশ, দুধ, ডাল ইত্যাদি প্রোটিনের ভালো উৎস। যারা জন্য সহজ উপায় খুঁজছেন তাদের জন্য অত্যন্ত সহজ উপায় হচ্ছে প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় ডিম দুধ ডাল অবশ্যই যুক্ত করা। প্রতিদিন দিনে বেশ কয়েকটি ডিম খাওয়ার অভ্যস্ত তৈরি করুন। এটা আপনাকে দ্রুত মোটা হতে ভীষণ সাহায্য করবে।

ড্রাই ফ্রুটস খাওয়া

মোটা হওয়ার জন্য ক্যালোরি ও ফ্যাট জাতীয় খাদ্য খাওয়ার অনেক। ড্রাই ফ্রুটসে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ক্যালোরি ও ফ্যাট। ড্রাই ফুতে থাকা ক্যালোরি ও ফ্যাট ওজন বৃদ্ধির জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তাই প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় কাজু, কিসমিস, পেস্তা, কাঠবাদাম, কিসমিস ইত্যাদি ড্রাই ফ্রুটস রাখতে

হবে। ওজন বৃদ্ধি করার জন্য প্রতিদিন সকালে ঘুম থেকে উঠেই কয়েকটি কাজু ও কিসমিস হাওয়ার অভ্যাস অবশ্যই গড়ে তুলতে হবে। এছাড়া সকালের নাস্তায় ওজন বৃদ্ধি করতে পেস্তা বা আমন্ড রাখুন। এইভাবে যদি এক মাস থেকে দুই মাস একই নিয়মে ড্রাই ফ্রুটস খেতে পারেন তাহলে আপনি নিজেই উপলব্ধি করতে পারবেন যে আপনার ওজন বৃদ্ধি পাচ্ছে।

ব্যায়াম করা

অনেকে মনে করে থাকেন নিয়মিত ব্যায়াম করলে শুধু ওজন কমানো যায়। কিন্তু ব্যায়াম করলে ওজন বৃদ্ধি ও সম্ভব, এটা অনেকের জানার বাইরে। ওজন বৃদ্ধি করার জন্য নিয়ম করে প্রতিদিন জিম করা প্রয়োজন। জিমে থাকা ট্রেনের ঠিক করে দিবেন আপনার ওজন বৃদ্ধি করার জন্য কোন জিমের প্রয়োজন। ওজন বেশি করার জন্য খাওয়া দাওয়ার পাশাপাশি ব্যায়াম করাও প্রয়োজন।

ঘুমোনোর আগে মধু বা দুধ খাওয়া

ওজন বৃদ্ধি করার জন্য প্রতিদিন ঘুমোতে যাওয়ার আগে ক্যালরিযুক্ত এবং পুষ্টিকর খাদ্য খাওয়ার অভ্যাস করা প্রয়োজন। কারণ আপনি যদি ঘুমানোর আগে ক্যালরিযুক্ত ও পুষ্টিকর খাদ্য গ্রহণ করেন তাহলে ঘুমের সময় সেই সব ঘুমানোর ফলে খরচ হবে না। যার কারনে সারারাত আপনার শরীরে ক্যালোরির কাজ করবে এবং অর্জুন করতে সাহায্য করবে। দুধ ও মধুর মধ্যে রয়েছে বিভিন্ন ধরনের পুষ্টিগুণ ও ক্যালোরি। আপনি চাইলে দুধ ও মধু একসাথে মিশিয়ে পান করতে পারেন রাতে ঘুমানোর আগে। নিয়মিত কয়েক মাস এইভাবে করলে ওজন বৃদ্ধি হবে বলে আশা করা যায়।

পানি

আমরা প্রায় সবাই আমাদের জীবনের পানি কতটা গুরুত্বপূর্ণ। পানি ওজন বৃদ্ধির, হ্রাস কিংবা শারীরিক যে কোন কাজের জন্যই খুবই উপকারী। বেঁচে থাকার জন্য পানির প্রয়োজনীয়তা অপরিসীম। পানি গরম হোক কিংবা ঠান্ডা দুটোই আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী। প্রতিদিন একজন সুস্থ মানুষকে ছয়

থেকে সাত গ্লাস পানি পান করা প্রয়োজন। এটা পরিশ্রম ভেদে পরিমাণ  কম বেশি হতে পারে। গরম পানি পান করলে শরীরের রক্ত সঞ্চালন প্রবাহের মাত্রা ভালো থাকে। গরম পানি শরীর থেকে টক্সিন বের করতে সাহায্য করে। পরিমিত পরিমাণে  পানি পান করলে অনেক রোগ বালায় থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।

বেশি পরিমাণে পানি পান করলে শরীর ফুলে যাওয়ার প্রবণতা থাকে। আপনি যদি মোটা হতে চান তাহলে অবশ্যই আপনাকে পুষ্টিকর খাবার খাওয়ার পাশাপাশি সঠিক পরিমাণে পানি পান করতে হবে। 

চকলেট ও চিজ খাওয়া

আমরা সাধারণত জানি চকলেট, আইসক্রিম, পেস্ট্রি, বার্গার ও চিজ জাতীয় খাদ্য আমাদের জন্য ক্ষতিকর। কিন্তু এইসব খাদ্য দ্রুত ওজন বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। রেগুলার এইসব খাদ্য খেতে পারেন এসব খাদ্য আপনাকে মোটা হতে অনেকটা সাহায্য করবে। এছাড়াও মোটা হওয়ার সহজ উপায় গুলোর মধ্যে একটি হচ্ছে চকলেট ও চিজ প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় রাখা।

পরিমিত ঘুম

সুস্বাস্থ্যের জন্য পরিণত হওয়ার অত্যন্ত প্রয়োজন। শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্য ঠিক রাখতে ঘুমের প্রয়োজনীয়তা জন্য অপরিসীম। পরিমিত ঘুম না হওয়া অতিরিক্ত চিকন স্বাস্থ্যের একটি কারণ হতে পারে । স্বাস্থের কার্যকারিতা ঠিক রাখার জন্য সঠিক সময় ঘুমানো এবং সঠিক পরিমাণে ঘুমানো অত্যন্ত
জরুরী। একজন সুস্থ মানুষের প্রতিদিন প্রায় ছয় থেকে সাত ঘন্টা ঘুমোনো প্রয়োজন। এর থেকে কম ঘুমালে সেটা কম ঘুম এবং অতিরিক্ত ঘুমালে সেটা বেশি ঘুম হিসেবে গণ্য হয় । তাই আছি মোটা চাইলে স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়ার পাশাপাশি পরিমিত ঘুমের প্রয়োজনীয়তা অপরিসীম। তাই প্রতিদিন রাতে পর্যাপ্ত পরিমাণে ঘুমানোর অভ্যাস তৈরি করুন।

টেনশন মুক্ত থাকা

মোটা হওয়ার আরও একটি সহজ উপায় হচ্ছে টেনশন মুক্ত থাকা। আপনি যদি নিয়মিত অতিরিক্ত টেনশন এ থাকেন তাহলে কখনোই আপনার স্বাস্থ্যের উন্নতি ঘটবে না। আপনি মোটা হতে পারবেন না। তাই আপনাকে মোটা হতে হলে অবশ্যই টেনশন মুক্ত থাকতে হবে। মোটা হওয়ার জন্য টেনশন মুক্ত থাকুন বেশি বেশি পুষ্টিকর খাবার খান এবং পর্যাপ্ত পরিমাণে ঘুমান। যা আপনাকে মোটা হতে ভীষণভাবে সাহায্য করবে। আপনি দ্রুত মোটা হতে চাইলে অবশ্যই এগুলো অনুসরণ করবেন।

এতক্ষন মোটা হওয়ার সহজ উপায় গুলো নিয়ে বিস্তারিতআলোচনা করা হল।অতিরিক্ত খাদ্য গ্রহণের সতর্কতা নিয়ে আলোচনা করা হবে -

অতিরিক্ত খাদ্য গ্রহণের সচেতনতা

মোটা হওয়ার জন্য অবশ্যই বেশি বেশি খাবার খেতে হবে কিন্তু এটাও খেয়াল রাখতে হবে যে একটু বেশি অতিরিক্ত খাওয়া হয়ে যাচ্ছে কিনা।কারণ বেশি অতিরিক্ত খাদ্য গ্রহণ করা হলে শরীরে বিভিন্ন ধরনের অসুখের সৃষ্টি হতে পারে। যেমন দীর্ঘমেয়াদি হৃদরোগ, ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ, লিভারের চর্বি জমে
যাওয়া, ব্রেন স্টক ইত্যাদি অসুস্থতার সম্ভাবনা তৈরি হতে পারে। আবার আপনি যদি বেশি মোটা হয়ে যান তাহলে আপনার চলাফেরা করতেও অনেক সমস্যার সৃষ্টি হবে। শরীরে অতিরিক্ত চর্বি জমে গেলে আপনার নিজের মধ্যে অস্বস্তি কাজ করবে। আপনি কোন কাজ করতে গিয়ে আরাম পাবেন না।

অতিরিক্ত মোটা হয়ে গেলে আপনাকে অতিরিক্ত খাদ্য সরবরাহ করতে হবে, যা অর্থনৈতিক দিক দিয়েও ক্ষতিকর। অতিরিক্ত মোটা মানুষদের রোগে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে। অতিরিক্ত প্রোটিন কার্বোহাইড্রটের পরিমাণ শরীরে বেশি হয়ে গেলে শরীরে বিভিন্ন জায়গায় চর্বি জমতে শুরু করে। যা স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতির কারণ হয়ে দাঁড়াবে। তাই অবশ্যই অতিরিক্ত বেশি পরিমাণে খাদ্য গ্রহণ করায় সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে।

মন্তব্য 

এতক্ষণ আমরা মোটা হওয়ার সহজ উপায় সম্পর্কে অনেক তথ্য জানলাম। মোটা হওয়ার জন্য অবশ্যই এই নিয়মগুলো মেনে চলতে হবে। আশা করি মোটা হওয়ার সহজ উপায় সম্পর্কিত এই আর্টিকেলটি আপনার ভালো লেগেছে। এবং উপকারে আসবে বলে আশা করি এতক্ষণ অপেক্ষা জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

https://www.dyinamicit.com/p/blog-page_16.html

comment url